ভোটার স্থানান্তর হইছে কিনা জানার নিয়ম
ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায়ভোটার স্থানান্তর হইছে কিনা জানার নিয়ম বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। অনেক সময় আমাদেরকে এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় চলে যেতে হয় যার ফলে ভোট স্থানান্তর করার প্রয়োজন পড়ে। যদি ভোট স্থানান্তর করতে চান বিস্তারিত জানুন।
বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী ১৮ বছর হলেই একজন মানুষ ভোটের অধিকার পায়। এখন আপনি যদি আপনার ভোটের জায়গা স্থানান্তর করে থাকেন তাহলে ভোটার স্থানান্তর হইছে কিনা জানার নিয়ম বিস্তারিত জেনে নিন।
সূচিপত্রঃ ভোটার স্থানান্তর হয়েছে কিনা জানার নিয়ম গুলো বিস্তারিত
- ভোটার স্থানান্তর হইছে কিনা জানার নিয়ম
- ভোটের এলাকা পরিবর্তন করার ফরম
- ভোটের এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম
- ভোটার স্থানান্তর ফরম পূরণ করার নিয়ম
- ভোটার স্থানান্তর করতে কি কি লাগে
- ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কতদিন সময় লাগে
- ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফি
- ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার পর এনআইডি কার্ড সংগ্রহ
- ভোটার আইডি কার্ড ট্রান্সফার চেক
- লেখকের শেষ মন্তব্য
ভোটার স্থানান্তর হইছে কিনা জানার নিয়ম
ভোটার স্থানান্তর হইছে কিনা জানার নিয়ম না জানার কারণে সাধারণত অনেক সময়ই ভোট স্থানান্তর হয় না। আপনি যদি আপনার এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় ভোট স্থানান্তর করতে চান তাহলে আপনাকে আবেদন করার পরে কি করলে? আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার ভোট স্থানান্তর হয়েছে সেই কার্যক্রম গুলো সম্পর্কে জানতে হবে। প্রথমে আমাদেরকে জানতে হবে যে ভোট স্থানান্তর বিষয়টি কি?
আরো পড়ুনঃ ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠানোর নিয়ম
আপনার সুবিধার্থে বলে রাখি যে ভোট স্থানান্তর হল আমরা যে এলাকায় বসবাস করি সাধারণত সেই এলাকার অধীনে আমাদের ভোট গণনা করা হয়। অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের ব্যক্তিগত কারণে অন্য এলাকায় থাকা অবস্থায় সেই এলাকায় ভোট লেখা হয়ে গেছে অর্থাৎ আমি সেই এলাকার বাইরে ভোট দিতে পারব না। এখন আপনি যদি সেই এলাকা থেকে অন্য এলাকাতে আপনার ভোট ট্রান্সফার করতে চান তাহলে নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
বর্তমান সময়ে যেহেতু অনলাইনে সময় আমরা অনলাইনে আমাদের প্রতিটি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারি। আপনি যদি ভোট স্থানান্তর অনলাইনে আবেদন করে থাকেন তাহলে এই বিষয়ে প্রতিটি পদক্ষেপ অনলাইনে দেখতে পাবেন। সাধারণত ভোটার স্থানান্তর করার জন্য প্রথমে আবেদন লিখে জমা দিতে হয়। যদি আবেদনের সাথে সকল ডকুমেন্ট ঠিক থাকে তাহলে আপনার ভোটার স্থানান্তর হয়ে যাবে।
অনলাইনে যেভাবে ভোটার আইডি কার্ড চেক করে সাধারণত এভাবে রিপোর্টার আইডি কার্ড চেক করলেই আপনি আপনার নতুন ঠিকানা দেখতে পাবেন। সাধারণত আমরা জানি যে ভোটার আইডি কার্ডে কোন এলাকার অধীনে আমরা ভোট দিতে পারব অর্থাৎ সেই এলাকার পোস্ট অফিস থানা এবং উপজেলার নাম লেখা থাকে। আপনি যদি এটা পরিবর্তন করে থাকেন তাহলে আপনি আপনার নতুন দেওয়া ঠিকানা দেখতে পাবেন।
সাধারণত এর জন্য আপনাকে প্রথমে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। নির্বাচন কমিশনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পরে যদি আপনার আগে থেকে অ্যাকাউন্ট থাকে তাহলে সেই একাউন্টে লগইন করতে হবে। লগইন করার পরে যেহেতু আপনি আপনার আইডি কার্ড চেক করতে চাইছেন তাই এন আইডি কার্ডের জায়গাতে আপনার আইডি কার্ড নাম্বার এবং আপনার জন্ম তারিখ লিখে সার্চ করলেই আপনার আইডি কার্ডের তথ্য চলে আসবে।
ভোটের এলাকা পরিবর্তন করার ফরম
ভোটের এলাকা পরিবর্তন করার ফরম পূরণ করে জমা দিতে হয়। আপনি যদি এই ফরম পূরণ না করেন এবং এর সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো জমা দিতে না পারেন তাহলে আপনার ভোটের এলাকা পরিবর্তন হবে না। সাধারণত আমরা অনেকেই এক এলাকায় বসবাস করে অন্য এলাকায় ভোটের ঠিকানা লিখে দেই যার ফলে পড়ে ভোটের এলাকা পরিবর্তন করতে ঝামেলা পোহাতে হয়।
এখন বিষয় হচ্ছে আপনি যদি ভোটের এলাকা পরিবর্তন করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই নির্বাচন অফিস থেকে একটি ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে। আপনি যদি নির্বাচন অফিসে না যেতে চান তাহলে তাদের ওয়েবসাইট থেকে খুব সহজেই ভোটের এলাকার পরিবর্তন করার ফর্ম ডাউনলোড করতে পারবেন। ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার ফরম
সরাসরি কোন কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে এই ফরম ডাউনলোড করে নিন। এরপরে আপনার সঠিক তথ্যগুলো দিয়ে ফরম পূরণ করুন। সম্পূর্ণ ফরম সঠিকভাবে পূরণ করার পরে একবার ভালোভাবে মিলিয়ে নেবেন। কারণ কোনো বানান ভুল অথবা কোন কিছু পরিবর্তন হলে এটি গ্রহণযোগ্য হবে না। আবার যে কোন কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে বললে এই ফরম পেয়ে যাবেন।
ভোটের এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম
ভোটের এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম সম্পর্কে এখন আলোচনা করা হবে। সাধারণত আমরা যে এলাকায় জন্মগ্রহণ করি অর্থাৎ আমাদের জন্ম নিবন্ধন যে এলাকা থেকে করা হয় সাধারণত সেই এলাকা থেকেই আমাদেরকে ভোটের অধিকার দেওয়া হয় অর্থাৎ এই এলাকার বাইরে আমরা ভোট দিতে পারব না। সাধারণত ইউনিয়ন, ওয়ার্ড কাউন্সিলর ভিত্তিক ভোট দেওয়ার বিষয় গুলো বিবেচনা করা হয়।
যদি আপনার জন্ম এক এলাকায় হয়ে থাকে এবং আপনি ভোট লিখেছেন অন্য এলাকার হয়ে তাহলে আপনাকে আপনার ভোটের এলাকা পরিবর্তন করে আপনার নিজের এলাকা দিতে হবে। আর যদি আপনি সারা জীবন যে এলাকায় ভোট লিখেছেন সেখানেই থাকতে চান তাহলে এলাকা পরিবর্তন করার প্রয়োজনই আসে না। যেহেতু একটা বয়স্ক আমাদের নিজের এলাকায় ফিরে যেতে হয় সাধারণত সেই জন্যই ভোটের এলাকা পরিবর্তন করার জরুরী হয়ে পড়ে।
ভোটের এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম খুবই সহজ। আপনি যে এলাকায় ভোট স্থানান্তর করবেন সাধারণত সেই এলাকার উপজেলায় গিয়ে নির্বাচন অফিসে আবেদন করুন। আপনি যদি চান তাহলে নির্বাচন কমিশন এর ওয়েবসাইটে গিয়ে সরাসরি অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার জন্য ফরম ১৩ পূরণ করে নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে।
ভোটার স্থানান্তর ফরম পূরণ করার নিয়ম
ভোটার স্থানান্তর হইছে কিনা জানার নিয়ম সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি। এখন আপনি যদি ভোটার স্থানান্তর করতে যান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একটি ফরম পূরণ করতে হবে। তাই আগে থেকেই কারো কোন সাহায্য ছাড়া যদি ফরম পূরণ করতে চান তাহলে কিভাবে এটি করতে হয় বিস্তারিত নিয়ম জেনে নিন। যে কোন কম্পিউটারের দোকানে খেলে আপনাকে এই ফরম দিয়ে দেবে।
- ফরমটি হাতে পাওয়ার পরে ভালোভাবে করে নিন। কারণ করলে আপনি বুঝতে পারবেন যে ফরমে কোন ধরনের তথ্যগুলো দিতে হবে? সাধারণত প্রথমে যে আবেদন করছে তার নাম বাংলাতে লিখতে হবে। বানান যেন ভুল না হয় এ বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে।
- তারপরে আবেদনকারীর এন আই ডি নাম্বার লিখতে হবে। এরপরেই আবেদনকারীর জন্ম তারিখ অবশ্যই এনআইডি অনুযায়ী হতে হবে। এই তথ্যগুলো দেওয়ার পরে আবেদনকারী বর্তমান যে এলাকায় ভোটার রয়েছেন সেই এলাকার ঠিকানা দিতে হবে।
- সাধারণত এর পরে আবেদনকারী যে এলাকায় ভোটার পরিবর্তন হতে চাচ্ছে সেই এলাকার বিস্তারিত ঠিকানা দিতে হবে। ঠিকানাতে যেন কোন ধরনের ভুল না হয় সেই জন্য আগে থেকেই ঠিকানা ভালোভাবে লিখে রাখতে হবে।
- নতুন ঠিকানাতে আপনি কতদিন থেকে বসবাস করছেন সাধারণত এই বিষয়টি উল্লেখ করতে হবে। সঠিক ভাবে আপনি এই এলাকাতে কতদিন ধরে বসবাস করছেন এই বিষয়টি লিখে দিন।
- সাধারণত আপনি কেন আপনার ভোটার স্থানান্তর করতে চাচ্ছেন এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় এ বিষয়ে আপনাকে জানাতে হবে। যদি কোন সূত্র থাকে অর্থাৎ বৈবাহিক কোন সূত্র থাকে? অথবা অন্য কোন সূত্র থাকে তাহলে প্রমাণ দিতে হবে।
ভোটার স্থানান্তর করতে কি কি লাগে
ভোটার স্থানান্তর করতে কি কি লাগে? অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সাধারণত আমরা ইতিমধ্যেই ভোটার স্থানান্তর কিভাবে করা যায়? আবেদন করার পরে হয়েছে কিনা এ বিষয়টি জানার নিয়ম সম্পর্কে জেনেছি। কিন্তু আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আমরা যখন ভোটার স্থানান্তর করার জন্য আবেদন পত্র জমা দেবো সাধারণত তখন সে আবেদন পত্রের সাথে কি কি কাগজ জমা দিতে হবে?
ভোটার স্থানান্তর প্রত্যয়ন পত্র -- সাধারণত আপনি যেহেতু ভোটার স্থানান্তর করতে চাচ্ছেন তাই আপনাকে ইউনিয়ন পরিষদ অথবা পৌরসভা হলে ওয়ার্ড কাউন্সিলর হতে একটি ভোটার স্থানান্তর প্রত্যয়ন পত্র সংগ্রহ করতে হবে।
বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল অথবা পানি বিলের ফটোকপি -- আবেদনপত্রের সাথে অবশ্যই আপনার বাড়ির বিদ্যুৎ বিল অথবা গ্যাস বিল এর ফটোকপি জমা দিতে হবে। সাধারণত এই বিলগুলো যদি আপনার নামে না থাকে তাহলে কোন সমস্যা নেই।
চৌকিদারী ট্যাক্স অথবা বাড়ি ভাড়া রশিদ -- আপনি যদি ইউনিয়নে বসবাস করে থাকেন তাহলে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার সাথে সাথে আপনাকে চৌকিদারি ট্যাক্স জমা দিতে হবে। কারণ এখানে দেখা হয় আপনি সঠিকভাবে আপনার সকল ধরনের ট্যাক্স দিচ্ছেন কিনা।
জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি -- যেহেতু আপনি জাতীয় পরিচয় পত্রের ভোটার এলাকা পরিবর্তন করছেন সেহেতু অবশ্যই জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কতদিন সময় লাগে
ভোটার স্থানান্তর হইছে কিনা জানার নিয়ম জানা থাকলে আমরা খুব সহজেই এ বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হতে পারব। যদি আপনি ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে চান তাহলে কতদিন সময় লাগতে পারে? এই বিষয়টি সম্পর্কে আপনার জেনে রাখা উচিত। সাধারণত সবার ক্ষেত্রে যে একই রকম সময় লাগবে বিষয়টা এরকম নয় কারো ক্ষেত্রে কিছুদিন বেশি লাগতে পারে আবার কারো ক্ষেত্রে কম লাগতে পারে।
সাধারণত ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার জন্য আবেদন করার পরে কতদিন সময় লাগবে সাধারণত এটি নির্দিষ্ট করে বলা যায় না। অনেক সময় দেখা যায় এক সপ্তাহ থেকে ১০ দিনের মধ্যে হয়ে যায় আবার অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে দুই থেকে তিন সপ্তাহ মতো লেগে যাই। সাধারণত এই কাজগুলো অনেক বেশি জটিল এবং কঠিন হয়ে থাকে এবং বিভিন্ন অফিস এই কাগজ গুলো চলে যায়। যার ফলে একটা দীর্ঘ সময় লাগতে পারে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফি
ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফি কত টাকা? এই বিষয়টি সম্পর্কেও আমাদের জেনে নিতে হবে। কারণ বর্তমান সময়ে প্রতিটি সেক্টরে দালাল রয়েছে। আপনি যদি দালালের চক্করে উপরে যান তাহলে আপনার অনেক টাকা নিয়ে নিতে পারেন এই সামান্য কাজ করার জন্য। তাই দালালের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য আগে থেকেই এই প্রয়োজনীয় বিষয় গুলো জেনে রাখা উচিত।
সাধারণত ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার জন্য সরকার থেকে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে ফি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। তাই যারা ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে চাই সাধারণত সবাইকে একই রকম ফি পরিশোধ করতে হয়। আপনি একটি বিষয় জেনে রাখুন যে ভোটার এলাকায় স্থানান্তরের জন্য আবেদন করতে হলে কোন ধরনের টাকার প্রয়োজন হয় না এটা সম্পূর্ণ ফ্রিতে করা যায়।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার পর এনআইডি কার্ড সংগ্রহ
ভোটার স্থানান্তর হইছে কিনা জানার নিয়ম জানার পাশাপাশি আমাদেরকে আমাদের নতুন ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করে নিতে হবে। সাধারণত আমরা যখন ভোটার এলাকা পরিবর্তন করি তখন আমাদের আগের এনআইডি কার্ড কাজে আসে না কারণ এনআইডি কার্ডের এলাকা পরিবর্তন হয়ে যায়। এখন বিষয় হচ্ছে আপনি যদি এলাকা পরিবর্তন করেন তাহলে এনআইডি কার্ড কিভাবে সংগ্রহ করবেন?
আরো পড়ুনঃমিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সুবিধা সম্পর্কে জানুন
এটি খুবই সহজ একটি বিষয়। আপনি যদি আপনার নতুন এলাকায় গিয়ে সেখানকার উপজেলা নির্বাচন অফিসে দেখা করে আপনার নতুন এনআইডি কার্ড সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। আর যদি চান যে অনলাইন থেকে ডাউনলোড করবেন তাহলে আপনাকে প্রথমে গুগলে গিয়ে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটের প্রবেশ করে লগইন করে সাধারণত ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার দিয়ে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
ভোটার আইডি কার্ড ট্রান্সফার চেক
ভোটার আইডি কার্ড ট্রান্সফার চেক কিভাবে করবেন? এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি কখনো ভোটার আইডি কার্ড এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় ট্রান্সফার করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথম আবেদন করতে হবে। সাধারণত এই আবেদনের সাথে আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট গুলো জমা দিতে হবে। যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তাহলে একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর আপনার ভোটার আইডি কার্ড ট্রান্সফার হয়ে যাবে।
এই বিষয়টি চেক করতে হলে আপনাকে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে সেখানে গিয়ে লগইন করে আপনার NID CARD নাম্বার এবং আপনার জন্ম তারিখ দিয়ে সার্চ করলেই আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড দেখতে পাবেন। সাধারণত ভোটার আইডি কার্ডের পেছনে আপনার ঠিকানা দেওয়া থাকে সেখানে লক্ষ্য করলেই দেখতে পারবেন আইডি কার্ড ট্রান্সফার হয়েছে কিনা?
লেখকের শেষ মন্তব্য
ভোটার স্থানান্তর হইছে কিনা জানার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে চান অথবা করে থাকেন তাহলে আপনাকে আমাদের এই আর্টিকেলটি অনেক সাহায্য করবে। এখানে আমরা বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি কিভাবে আপনি ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করার জন্য আবেদন করবেন এবং পরবর্তী কার্যক্রম গুলো সম্পন্ন করবেন।
আশা করি আপনি আমাদের এই আর্টিকেল থেকে বিস্তারিত ভাবে বিষয় গুলো জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল যদি নিয়মিত জানতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন। 20791
ট্রাসটেডএয়ার্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url