ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয় জেনে নিন
ভিটামিন সি এমন একটি পুষ্টি উপাদান যা মানব শরীরের জন্য খুবই জরুরী । কারো রক্ত চলাচল থেকে শুরু করে শিরা ও ধমনীর কর্ম ক্ষমতা বজায় রাখা কোষ গঠন এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি সবকিছুতে ভিটামিন সি এর উপস্থিতি অপরিহার্য । ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়ার আগে অবশ্যই আপনার জানা উচিত ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয়। আজকে আমরা ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব , যা আপনার অনেক কাজে আসবে ।
আজকে আমরা আলোচনা করব ভিটামিন সি জাতীয় ১০টি সবজি ও ফলের নাম, ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয় , ভিটামিন সি জাতীয় দশটি খাবার , গরমে ত্বক ভালো রাখে ভিটামিন সি , মেদ কমবে ভিটামিন সি তে , ভিটামিন সি খেলে তাড়াতাড়ি সর্দি সারে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে । যা আপনার জন্য জানা অত্যন্ত জরুরী ।পোস্ট সূচিপত্র ঃ ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয় ।
- ভিটামিন সি জাতীয় ১০টি সবজি ও ফল ।
- গরমে ত্বক ভালো রাখে ভিটামিন সি ।ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয় ?
- মেদ কমবে ভিটামিন সি তে । ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয় ।
- ভিটামিন সি খেলে তাড়াতাড়ি সর্দি সারে ।ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয়
- ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয়।
- লেখকের শেষ কথা । ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয়।
ভিটামিন সি জাতীয় ১০টি সবজি ও ফলের নাম ।ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয় ।
ভিটামিন সি অত্যন্ত উচ্চমানের এন্টাসিডেন্ট যা বিভিন্ন দূষণ থেকে রক্ষা করে । নানা ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে ভিটামিন সি । এছাড়া এটিপি ,ডোপেমিন ও পেপটাইন হরমোনের ক্ষেত্রেও ভিটামিন সি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে । মোট কথা আমাদের শরীরের চালিকা শক্তি বজায় রাখার জন্য ভিটামিন সি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ।
একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের ভিটামিন সি এর প্রাত্যহিক চাহিদা হল ৬০ মিলিগ্রাম । এ ভিটামিন সি আমরা আমাদের প্রতিদিনের খাবার থেকেই পেয়ে থাকি । ভিটামিন সি এর একটি ভালো উৎসের কথা ভাবতে আমাদের চোখের সামনে ভেসে উঠে লেবুর ছবি । কিন্তু জানেন কি ? সর্বোচ্চ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ প্রথম দশটি খাবারের মধ্যে লেবুর স্থান নেই ? এটাই সত্যি ! অবাক হচ্ছেন নিশ্চয়ই? লেবুর চেয়ে আরো অনেক বেশি ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার আমাদের চোখ এড়িয়ে যায় । আসুন জেনে নিয়ে সারা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ ভিটামিন সি জাতীয় ১০টি খাবার সম্পর্কে ।
কাঁচামরিচঃ সর্বোচ্চ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা প্রথমে রয়েছে আমাদের অতি চেনা কাঁচা মরিচ । আমরা স্যুপ, সালাদ , ভর্তার সাথে বা এমনিতে কাঁচা মরিচ খেয়ে থাকি । প্রতি 100 গ্রাম কাঁচা মরিচের রয়েছে .২৪২.৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি । এর পরেই রয়েছে লাল মরিচের স্থান । প্রতি.১০০ গ্রাম লাল মরিচে রয়েছে ১৪৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ।
পেয়ারাঃ দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পেয়ারা । পেয়ারা প্রতি 100 গ্রাম খাদ্যযোগ্য অংশে রয়েছ.২২৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি । একটি মাঝারি আকারের পেয়ারায় প্রায.১২৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি পাওয়া যায় । তবে পেয়ারার জাতভেদে এর পরিমাণ কম বেশি হতে পারে ।
বেলমরিচ ঃ বেল মরিচ পাসতা ,সস বা পিৎজার উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয় । এটি মেক্সিকান মরিচ । প্রতি 100 গ্রাম বেল মরিচে রয়েছে ১৮৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ।
টাটকা ভেষজঃ বেশিরভাগ ভেষজ নানান পুষ্টিগুনে ভরপুর । সেটা তাজা হোক অথবা শুকনো । তবে তাজা থাইম পোর্সলেতে রয়েছে আর সব ভেষজ থেকে বেশি ভিটামিন সি । প্রতি ১০০ গ্রাম থাইমে রয়েছে ১৬০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি এবং ১০০ গ্রাম পোর্সলেতে রয়েছে ১৩৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ।
গাঢ় সবুজ পাতা এবং শাক ঃ আমরা খাবার হিসেবে কাঁচা পাতা খাই তেমনি একটি হলো Kale । এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি । প্রতি ১০০ গ্রাম Kale-তে রয়েছে ১২০মিলিগ্রাম ভিটামিন সি । শাকের ভিতর সরিষা শাক সর্বোচ্চ ভিটামিন সি যুক্ত । প্রতি ১০০ গ্রাম সরিষা শাকে রয়েছে ৭০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ।
ব্রকলি ঃ সবুজ টাটকা ব্রকলি ভিটামিনস এর আরেকটি ভালো উৎস । প্রতি ১০০ গ্রাম ব্রকলিতে রয়েছে ৯৯ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ।
কিউয়ি ফল ঃ কিউয়ি ফল ভিটামিন সি এর আরেকটি উৎকৃষ্ট উৎস । প্রতি ১০০ গ্রাম কিউয়ি ফলে রয়েছে ৯৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ।
পেঁপে ঃ আমাদের অতি পরিচিত ফল পেঁপে রয়েছে অষ্টম স্থানে । পেঁপে কে ভিটামিন এ এবং ফোলেটের আধার হিসেবে প্রাধান্য দেয়া হলেও এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি । প্রতি ১০০ গ্রাম পেঁপেতে রয়েছে ৬২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ।
কমলা ঃ কমলার খাদ্যযোগ্য প্রতি ১০০ গ্রাম অংশে রয়েছে ৫৯ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি । কাজেই কমলা ভিটামিন সি এর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস ।
স্ট্রবেরী ঃ চমৎকার স্বাদের ফল স্ট্রবেরি এমনিতে খাওয়ার পাশাপাশি কেক , আইসক্রিম , ডেজার্ট এবং আরও বিভিন্নভাবে খাওয়া হয়ে থাকে । প্রতি ১০০ গ্রাম স্ট্রবেরিতে রয়েছে ৫৯ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ।
গরমে ত্বক ভালো রাখে ভিটামিন সি ।ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয় ।
শীতকালে ঠান্ডা প্রতিরোধে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেতে বলা হয় । তবে গরমের সময় ভিটামিন সি এর উপকারিতা খুঁজে পেয়েছেন যুক্তরাজ্যের পুষ্টিবিদরা । তারা বলেছেন , ভিটামিন সি গরমের বিভিন্ন সমস্যা থেকে ত্বকের সুরক্ষা দেয় । টাইমস অফ ইন্ডিয়া প্রকাশ করেছে এই সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন ।
ভিটামিন সি এর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট । ফলে ত্বকের ক্রশে যে ক্ষতি হয় তা থেকে সুরক্ষা দিতে সাহায্য করে । পরিবেশ দূষণ , ধূমপান , অতিরিক্ত রোদে পোড়া এসব বিষয় থেকে সুরক্ষিত রাখে ভিটামিন সি । আপনাকে যদি মশা বেশি কামড়ায় তবে তা থেকেও ত্বককে সুরক্ষা দেবে ভিটামিন সি । এর মধ্যে অভূতপূর্ব গুণাবলী রয়েছে যা রোধের দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে রক্ষা করে যা ক্যান্সারের জন্য দায়ী ।
এতে যে পুষ্টি রয়েছে তা দেহের কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে । খোলা জান হলো এক ধরনের ফাইবার , যা অনেক প্রোটিন দিয়ে গঠিত । এটি ত্বকের নমনীয়তা ও স্থিতিস্থাপকতা ধরে রাখতে সাহায্য করে । বিশেষ করে গাট ,দাঁত ,ধমনী , হাড় , চোখ , হার্ট - এসবের অপরিহার্য অংশ এই কোলাজেনের সংশ্লেষণ ।
তাই সুন্দর ও তার নামে ত্বকের জন্য খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার রাখুন । ভিটামিন সি পাওয়া যায় টক জাতীয় ফল এবং বিভিন্ন শাকসবজিতে । এছাড়া কাঁচামরিচ , পুদিনা পাতা ইত্যাদি মসলা জাতীয় খাবার এ পাওয়া যায় ভিটামিন সি ।
মেদ কমবে ভিটামিন সি তে । ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয় ।
কত শত চটকদার বিজ্ঞাপন থাকে রাস্তায়! কেউ বিজ্ঞাপনের ফাঁদে পড়েন । আবার কেউ নিজেই উদ্যোগী হন মেঝ ঝরাতে । কত বর্ণ গন্ধ স্বাদের খাবারের উপর থেকে যে চোখ সরিয়ে নিতে হয় । ওজনটা যে কমাতে হবে যে কোন মূল্যে । বাড়তি ওজনের বিরম্বনা থেকে রেহাই পেতেই চলে এসব হিসাব নিকাশ । ওজন ওজন কমাতে ত্যাগ অধিকাংশ সময় টা আধপেট খেয়ে উঠতে হয় ।
আবার কেউ কেউ একধাপ এগিয়ে ডাক্তার বাড়ি পর্যন্ত যাচ্ছেন মোটিয়ে যাওয়া রোধে । একটাই ওজন প্রাণ দিতে বাধ্যে বিজ্ঞানীরা গবেষণা চালাচ্ছিলেন বহুদিন ধরে । সম্প্রতি তারা দিয়েছেনএক সুন্দর সমাধান ।
ওজন কমানোর অস্ত্র হিসেবে তারা বেছে নিয়েছেন ভিটামিন সি কে । গবেষণায় দেখা যায় ভিটামিন সি নির্দিষ্ট পরিমাণ মেদ পুড়িয়ে ফেলে শরীরের । কারো শরীরে যদি ভিটামিন সি এর উপস্থিতি কম থাকে তাদের ফ্যাট বার্ন কম হয় । ফলে তাদের মধ্যে যার আশঙ্কা থাকে বেশি । আর যাদের রক্তে ভিটামিন সি এর পরিমাণ বেশি থাকে তাদের ফ্যাট বার্ন হয় অন্য তুলনায় অন্তত ২৫ ভাগ বেশি । ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পাশাপাশি করে নিন সামান্য ব্যায়াম । তাতে মেয়ের ঝরানো আরও তারা নিতে হবে নিশ্চিত । ফলের মধ্যে আমলকি পেয়ারা লেবু কমলা আঙ্গুর স্ট্রবেরি লিচু ইত্যাদিতে ভিটামিন সি বেশি থাকে ।
সবজির মধ্যে ফুলকপি বাঁধাকপি টমেটো মরিচও আছে ভিটামিন সি । তাই ওজন কমানোর ঝুঁকিয়ে রাতে খাবারের সময় নিজে প্লেটটা ভরতে পারেন ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারে । শরীরের ওজন কমবে , পুষ্টির চাহিদা মিটবে ।
ভিটামিন সি খেলে তাড়াতাড়ি সর্দি সারে । ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয়
আমাদের সকলের ধারণা ঠান্ডা লাগলে বেশি করে ভিটামিন সি খেলে তাড়াতাড়ি সর্দি সেরে যায় । এটা কিন্তু এখন পর্যন্ত কোথাও প্রমাণিত হয়নি যে এমনটা সত্যি হয় । সর্দি হলে আপনার কিন্তু সেই পাঁচ থেকে সাত দিনই লাগবে সুস্থ হতে । বরঞ্চ বেশি ভিটামিন সি খেলে অন্য সমস্যা দেখা দিতে পারে যা সর্দির মতো সহজে সারবেনা না । যেমন কিডনি-স্টোন হতে পারে , পেটে ক্রাম্প ধরতে পারে আবার পেট খারাপ হতে পারে ।
National Institute of Health এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী মহিলাদের একদিনে 75 মিলিগ্রাম ভিটামিন সি দরকার । আর পুরুষদের ক্ষেত্রে সেই পরিমাণ 90 মিলিগ্রাম । দিনে একটা বড় কমলালেবু বা এক কাপ স্ট্রবেরি খেলে তা যথেষ্ট । যে সব পুরুষ বা মহিলা স্মোকিং করেন তাদের ক্ষেত্রে 35 মিলিগ্রাম বেশি ভিটামিন সি লাগবে । শরীরে যা দরকার তার থেকে বেশি ভিটামিন সি খেলে তার প্রসাবের সঙ্গে বেরিয়ে যাবে । এজন্য নিয়মিত পরিমাণমতো ভিটামিন সি জাতীয় ফল খেতে হবে ।
ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয়
ভিটামিন সি আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী । আর তাই ভিটামিন সি সমৃদ্ধ আমলকি, লেবু, কমলালেবু, পিয়ারা, জাম্বুরা, কাঁচামরিচ ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে , যা আমাদের নিয়মিত খাওয়া উচিত । ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয় সে সম্পর্কে আজকে আমরা আলোচনা করব। ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে ও জিহবায় ঘা হয়। আর আপনারা এটা অনেকেই জানেন যে যাদের শরীরে ভিটামিন সি এর অভাব থাকে তাদের ঘা বা যে কোন ধরনের ক্ষত স্থান সহজে শুকাতে চায় না অর্থাৎ ক্ষত স্থানের ক্ষত সহজে ছাড়তে চায় না।
ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে ও জিহবায় ঘা হলে সেটা অনেক সময় মারাত্মক আকার ধারণ করে। মুখে ও জিহবায় প্রচন্ড ব্যথা অনুভূত হয়। তখন আপনার খাবার খেতে সমস্যা হতে পারে। ভিটামিন সি জাতীয় খাবার আমাদের মুখের ত্বক অনেক ভালো রাখে, ত্বক সহজে বুড়িয়ে যেতে দেয় না, ত্বক উজ্জ্বল ও দাগহীন করে তোলে। ভিটামিন সি এর অভাবে দাঁত ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং মাড়ি ফুলে যায়। যার ফলে মাড়ি দিয়ে রক্তপাত হয়। এ সময়ও আপনার খাবার খেতে অনেক কষ্ট হতে পারে। ভিটামিন সি শরীরে জমা থাকে না। ভিটামিন সি জাতীয় খাবারের মাধ্যমে এই ভিটামিন আমরা শরীরে গ্রহন করে থাকি। তাই নিয়মিত ও পরিমিত পরিমাণে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার আমাদের সেবন করা উচিত।
লেখকের শেষ কথা । ভিটামিন সি এর অভাবে মুখে কি হয় ।
নিশ্চয় উপরের পোস্টে আপনি খুব ভালোভাবে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন এবং ভিটামিন সি উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়েছেন। আশা করছি আমার লেখা থেকে আপনি যে ধারণা পেয়েছেন তা আপনার অনেক উপকারে আসবে । ভিটামিন সি উপকারিতা সম্পর্কে আপনি ধারণা পেয়েছেন তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন আপনার কোন ধরনের সমস্যা থাকলে কোন ধরনের খাবার গুলো খাওয়া উচিত বা কোন ধরনের খাবার গুলো খাওয়া উচিত না । আর এটুকুও বুঝতে পেরেছেন যে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে ।
বিভিন্ন জায়গা থেকে তথ্যগুলো সংগ্রহ করে আপনাদের জন্য উপস্থাপন করেছি । আমার লেখা যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আমাকে কমেন্ট বক্সে জানাবেন । ভুল ত্রুটি হলে সেটাও জানাবেন । আপনাদের জন্য আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও আরো ভালো ভালো লেখা নিয়ে উপস্থিত হতে পারবো এই কামনাই করি ।
ট্রাসটেডএয়ার্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url