OrdinaryITPostAd

মাশরুম কি ,মাশরুম খাওয়ার ১২টি উপকারিতা, মাশরুম খাওয়ার নিয়ম

আজকে আমি আপনাদের সাথে মাশরুম (Mashroom)কি ? মাশরুম খাওয়ার ১২টি উপকারীতা ও মাশরুম খাওয়ার নিয়ম এসব বিষয়ে আলোচনা করবো । আজকের আর্টিকেলটি আপনি পড়লে আপনি মাশরুমের বিষয়ে কিছু অজানা ও  গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারবেন যা আপনার অনেক উপকারে আসবে। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক মাশরুম কি, মাশরুম খাওয়ার উপকারিতা ও মাশরুম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। 
মাশরুম (mashroom)কি ,মাশরুম খাওয়ার ১২টি উপকারিতা ও মাশরুম খাওয়ার নিয়ম


আজকে আমরা মাশরুম কি ? মাশরুম খাওয়ার উপকারিতা , মাশরুম খাওয়ার নিয়ম , মাশরুমের পুষ্টিগুণ , রূপচর্চায় মাশরুমের ব্যবহার , মাশরুম চাষের ইতিহাস প্রকৃতি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব । আশা করছি আজকের আলোচনা আপনার জানার পরিধি আরও বৃদ্ধি করবে। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ

মাশরুম(Mashroom) কি ? মাশরুম খাওয়ার ১২টি উপকারিতা ও মাশরুম খাওয়ার নিয়ম ।

মাশরুম আসলে এক জাতীয় ছত্রাক । এটি হলো ছত্রাকের মাংস , স্পোর ধারক আর ফ্রুইটিং বডি যা সাধারণত জন্মে থাকে, মাটি অথবা ছত্রাকটির খাদ্য ভান্ডারের উপরে । এ্যাগারিকেলস শ্রেণীর এ্যাগারিকাস বর্গের ছত্রাক এর একটি প্রজাতি এ্যাগারিকাস ক্যামপেসট্রিস হল আমরা মাঠে ময়দানে যে ব্যাঙের ছাতা দেখি সেটা । মাসুমের মধ্যে থাকবে একটি দন্ড  (স্টেম) , দন্ডের উপরে টুপির মত দেখতে একটি অংশ আর এই টুপির (ক্যাপ) নিচের দিকটিতে থাকবে গিলস আর স্পোরস । তবে এ প্রজাতিটি ছাড়াও স্টেম বিহীন  , কাঠের মত শুকনো অথবা চামড়ার মতো দেখতে ছত্রাকগুলো কেউ মাশরুম নামে ডাকতে হবে ।

মাশরুমের পুষ্টিগুণ । মাশরুম(Mashroom) কি ,মাশরুম খাওয়ার ১২টি উপকারিতা ও মাশরুম খাওয়ার নিয়ম ।

ভেজিটেবিলের জগতে এটি মাংস ,থায়ামিন , রিভোফ্লাবিন , নায়াসিন ,প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড এসব ভিটামিন বি তে এরা ভরপুর । ভিটামিন বি খাদ্যকে গ্লুকোজে রূপান্তরিত করে । আর গ্লুকোজ থেকেই তৈরি হয় আমাদের দেহের শক্তি । ভিটামিন বি খাদ্য বিপাক প্রক্রিয়াকেও সক্রিয় করে । এতে মিনারেলস পাবেন সেলেনিয়াম , কপার , জিংক এবং পটাশিয়াম । ফাইবার পাবেন 33 গ্রাম% , প্রোটিন ১৭ গ্রাম% , আর সেলুলোজ পাবেন ৫৫ গ্রাম%; মাশরুম কোলেস্টেরল শূন্য । এতে কার্বোহাইড্রেট এর পরিমাণ খুবই সামান্য । এতে যে এনজাইম ও ফাইবার আছে তাদের উপস্থিত বাকি ব্যাড কোলেস্টেরলের বস্তীয় উজাড় করে দেয় ।

আরো পড়ুনঃ মধু খাওয়ার ৩৩টি উপকারিতা ও কিছু অপকারিতা সম্পর্কে জানুন ।

মাশরুম একমাত্র সবজি ও দ্বিতীয় খাদ্য উপাদান (প্রথম কডলিভার ওয়েল) যাতে ভিটামিন ডি ভোজ্য আকারে পাওয়া যায় । অন্য কোন খাদ্য উপাদানে ভোজ্য আকারে ভিটামিন ডি পাওয়া যায় না । আর একআউন্স মাশরুম থেকে আপনি পাচ্ছেন ২০ ক্যালোরি শক্তি । এ ছাড়া আরো অনেক পুষ্টিগুণ আছে মাশরুমের । তাই আমাদের মাশরুম খাবার অভ্যাস করা দরকার । মাশরুম মাংসের বিকল্প হিসেবে খাওয়া যায় । মাশরুমে আছে মাছ মাংস ও শাকসবজির চেয়ে দ্বিগুণ খনিজ পদার্থ । আমিষের পরিমাণ শাকসবজির চেয়ে চার গুণ ।

মাশরুম খাওয়ার ১২টি উপকারিতা । মাশরুম(Mashroom) কি ও মাশরুম খাওয়ার নিয়ম ।

মাশরুম খাওয়ার উপকারিতা যে কত বেশি সেটা আপনি মাশরুম খেলেই বুঝতে পারবেন । মাশরুম অসংখ্য পুষ্টিগুনে ভরপুর একটি খাবার । মাশরুমের যে অনেক পুষ্টি উপকারিতা রয়েছে শুধু তাই নয়  মাশরুম অনেক সুস্বাদু একটি খাবার । এই সুস্বাদু খাবারটি আপনার খাদ্য তালিকায় রাখলে আপনার খাবারে এনে দিবে নতুনত্ব । তাই মাশরুম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আপনার জানা উচিত । মাশরুম খাওয়ার উপকারিতাগুলো নিচে তুলে ধরা হলো ঃ

  1. নিয়মিত মাশরুম খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নতি হয়  । গর্ভবতী মা ও শিশুদের জন্য এটা একটি ভালো ঔষধ
  2. মাশরুমের চর্বি ও শর্করা কম এবং বেশি থাকায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো
  3. মাশরুমে প্রচুর ক্যালসিয়াম ফসফরাস ও ভিটামিন ডি আছে । যা শিশুদের দাঁত ও হাড় গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।
  4. মাশরুমে আছে প্রচুর ফলিক এসিড ও লৌহ , যা রক্তশূন্যতা দূর করে । এতে লিংকজাই ৮ পদার্থ আছে যা হেপাটাইটিস বি প্রতিরোধক ।
  5. মাশরুমে ট্রাইটার পিন থাকায় এটা বিশ্বে এইডস প্রতিরোধে ব্যবহৃত হচ্ছে ।
  6. মাশরুমে ইলুডিন এম ও এস থাকায় এটা আমাশয় প্রতিরোধী ।
  7. মাশরুমে এডিনোসিন থাকায় এটি  ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিরোধক ।
  8. মাশরুমে আছে এনজাইম , যা হজমে সহায়ক এবং পেটের পীড়া দূর করে ।
  9. মাশরুমে আছে নিউক্লিক অ্যাসিড ও এন্টি অ্যালার্জেন যা কিডনি রোগ প্রতিরোধক ।
  10. প্রচুর ক্যালসিয়াম আয়রন পটাশিয়াম ও সেলিনিয়াম আছে মাশরুমে । সেলেনিয়াম উপাদানটি শুধু মাঝেই পাওয়া যায় । যারা পুরোপুরি নিরামিষভী তারা মাশরুমের মাধ্যমে এই উপকারী উপাদানটি গ্রহণ করতে পারেন ।
  11. মাশরুমে আরও আছে এরগোথিওনেইন নামে এক ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট । যা মানব দেয়ার জন্য ঢালের মতো কাজ করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কার্যকারিতা বাড়ানোর পাশাপাশি অনেক ব্যাকটেরিয়াও দমন করে ।
  12. এছাড়াও মাশরুম যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে , মেদ ভুঁড়ি কমাতে সাহায্য করে , এলার্জি রোগের মহা ঔষধ , অর্শ রোগ প্রতিরোধক , চর্ম রোগে উপকারী , বয়স্কদের আদর্শ আমিষ , এজমা রোগ নিরাময়ক , রূপচর্চায় অতুলনীয় , ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধক , চুল পড়া ও পাকা রোধ করে , রক্তস্বল্পতা দূর করে , হৃদরোগ প্রতিরোধ করে , উচ্চ রক্তচাপ নিরাময়ক , যৌন অক্ষমতা দূর করে ।

রূপচর্চায় মাশরুমের ব্যবহার । মাশরুম(Mashroom) কি ,মাশরুম খাওয়ার ১২টি উপকারিতা ও মাশরুম খাওয়ার নিয়ম ।

সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে মাশরুপ বিভিন্নভাবে অনেক উপকারে আসে । তাই আপনার রূপচর্চায় আপনি মাশরুমে ব্যবহার করতে পারেন নির্দ্বিধায়। নিয়মিত মাশরুম খেলে আপনার ত্বকের ও চুলের  সৌন্দর্য বাড়বে। এমনি বিষয়ে আলোচনা করা হলো -
  • মুখের কালো দাগ দূর করে। 
  • ত্বকের রঙের উজ্জলতা বৃদ্ধি করে। 
  • তোকে তৈলাক্ত ভাব দূর করে। 
  • চুল পড়া বন্ধ করে। 
ইত্যাদি কাজে মাশরুম  পাউডার ব্যবহার অত্যন্ত উপকারিতা বয়ে আনে। 

আবার,
  • নিয়মিত মাশরুম  খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বহুগুণে বেড়ে যায়। 
  • নিয়মিত মাসরুম খাওয়ার পরে চুল পড়া ও চুলের অকালপক্ষতা দূর হয়। 

মাশরুম চাষের ইতিহাস । মাশরুম(Mashroom) কি ,মাশরুম খাওয়ার ১২টি উপকারিতা ও মাশরুম খাওয়ার নিয়ম ।

চীন জাপান ভিয়েতনাম কানাডা সহ পৃথিবীর বহু দেশের মানুষ মাশরুম আদিকাল থেকে খেয়ে আসছে । প্রাচীন বেদেও মাশরুমের কথা উল্লেখ আছে । সুমেরীয় ইহুদি আর প্রথম দিকের ক্রিশ্চিয়ান ধর্মানুসারীরা এটাকে সৃষ্টিকর্তার মূল উপাচার হিসেবেও ব্যবহার করতেন । পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক মাশরুম চীনে উৎপাদিত হয় । আমাদের দেশের পাহাড়ি অঞ্চলে মাশরুম বেশি জন্মে এবং পাহাড়ি লোকেরা এটি বেশি খায় । বাংলাদেশের মাশরুম চাষের ইতিহাস খুব বেশি দিনের নয় । স্বল্প পরিসরে ৩ দশক আগে এসব চাষ শুরু হয় ।

 জানা গেছে , ১৯৭৬ সালে তৎকালীন কৃষি উপদেষ্টা মরহুম আজিজুল হক থাইল্যান্ড থেকে সর্বপ্রথম স্ট্র মাশরুমের বীজ এদেশে নিয়ে আসেন । রাজধানীর আসাদ গেট সংলগ্ন উদ্যান নার্সারিতে ওই বীজ দিয়ে মাশরুম চাষের সূচনা হয় । মাশরুম চাষে লাগসই ও টেকসই প্রযুক্তির উদ্ভাবনসহ দেশব্যাপী এর ব্যবহার ভিত্তিতে কাজ করে যাচ্ছে সাভারের "জাতীয় মাশরুম উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ কেন্দ্র " ।

মাশরুম খাওয়ার নিয়ম । মাশরুম(Mashroom) কি ,মাশরুম খাওয়ার ১২টি উপকারিতা ।

 মাশরুম খাওয়ার নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নেই  । বিভিন্ন ধরনের শাক সবজি ,মাছ , মাংস বা বিভিন্ন জিনিসের সাথে রান্না করে আপনি মাশরুম খেতে পারেন । এতে আপনি সুস্বাদু খাবারের পাশাপাশি একটি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার পাবেন যা আপনার শরীরের জন্য অনেক উপকারী হবে । মাশরুম খাওয়ার নিয়ম নিচে দেয়া হল -

১। কাঁচা ও শুকনা মাশরুম ১৫ বা ২০ মিনিট ফুটানো গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে আলাদাভাবে ধুয়ে পানি ফেলে দিয়ে ফ্রাই বা সবজির মতো করে তরকারি বা মাছ গোস্তের মধ্যে দিয়ে বা বিভিন্ন প্রকারের নাস্তা ও মুখরোচক খাবার তৈরি করে খাওয়া যায় ।

.২। মাংসের সাথে মিশিয়ে মাশরুম রান্না করলেও অনেক সুস্বাদু একটা খাবার তৈরি হয় এবং এই খাবারের গুণগত মান অনেক উন্নত হয় । তাই মাংসের সাথে মাশরুম মিশে আপনি খেয়ে দেখতে পারেন সেটা যেমন সুস্বাদু হবে তেমনি আপনার শরীরের জন্য উপকারী হবে ।

.৩। মাশরুম দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করে ও আপনি খেতে পারেন । মাশরুমের স্বাদ অনেকটা মাংসের মত । এজন্য মাসুমের সাথে সবজি মিশিয়ে তার সাথে চাল দিয়ে সহজে সুস্বাদু বিরিয়ানি তৈরি করা যায় । মাশরুম বিরিয়ানি খেতে অনেক সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ।

.৪। নাস্তা হিসেবে মাশরুম ফ্রাই চায়ের সাথে পরিবেশন করা যায় । ইফতারির সময় পেছনের সাথে সবজি দিয়ে পাকোড়া তৈরির মতো করে সবজির পরিবর্তে মাশরুমের পাকোড়া তৈরি হলে তা যথেষ্ট সুস্বাদু হবে আর পুষ্টি গুণ বাড়বে ব্যাপক ।
.৫। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের ডালের সাথে মাংস মিশে হালিম তৈরি করা হয় । এক্ষেত্রে হালিমের জন্য প্রয়োজনীয় ডালের সাথে মাশরুম মিশিয়ে মাশরুমের হালিম বানানো যায় । তাছাড়া পাতলা ডালের সাথে মাখন দিয়ে মাশরুম সুতো তৈরি করা যেতে পারে ।

.৬। আমাদের দেশের রেস্তোরাঁ গুলোতে চিকেন কর্ন স্যুপ পর্যন্ত জনপ্রিয় । চিকেন করনের সাথে মাশরুম দিলে স্যুপের পুষ্টিগুণ বাড়বে এবং স্বাদও ভিন্নতর হবে । চিকেন মাশরুম স্যুপ তৈরি করার জন্য মাশরুম,  পেঁয়াজ , মুরগির স্টক , পানি , আদা , লবণ , টেস্টিং সল্ট এসব জিনিস লাগবে পরিমাণমতো ।

.৭। স্যান্ডউইচ বর্তমানে শহরের মানুষের কাছে অনেক জনপ্রিয় । দ্রুত তৈরি এবং সহজে বহন করার কারণে মানুষের কাছে পরিচিত । স্যান্ডউইচ সাধারণত মাংস মাছ কিংবা ডিম দিয়ে হয় । মাছ মাংস ডিমের পরিবর্তে মাশরুম ব্যবহার করা হলে স্যান্ডউইচ অনেক সুস্বাদু হবে ও পুষ্টিমান বৃদ্ধি পাবে । যারা উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন তারা এই স্যান্ডউইচ খেতে পারে এবং সে ক্ষেত্রে বাটারের পরিবর্তে কোলেস্টেরল মুক্ত কর্ন অয়েল ব্যবহার করতে পারেন ।

৮।  ডিম একটি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার । ডিমের সাথে মাসুম মিশালে সেই খাবারের মান ও গুন দুই বৃদ্ধি পাবে । তাই আপনি ডিম ও মাশরুম দিয়ে অমলেট বানিয়ে খেতে পারেন । এতে স্বাদের ভিন্নতার সাথে সাথে পুষ্টি মানও বেড়ে যাবে কয়েক গুণ ।

লেখকের শেষ বক্তব্য । মাশরুম(Mashroom) কি ,মাশরুম খাওয়ার ১২টি উপকারিতা ও মাশরুম খাওয়ার নিয়ম ।

মাশরুম (Mashroom) কি ? মাশরুম খাওয়ার ১২টি উপকারিতা ও মাশরুম খাওয়ার নিয়ম এসব বিষয়ে আজকের আর্টিকেলে আমরা ব্যাপক আলোচনা করেছি । আপনি যদি আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি মাশরুম কি ? মাশরুম খাওয়ার উপকারিতা ও মাশরুম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন । সেই সাথে মাশরুম সম্পর্কে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পেরেছেন নিশ্চয়ই । আশা করছি আজকের পোস্টটি আপনার অনেক কাজে আসবে ।

বিভিন্ন জায়গা থেকে মাশরুম সম্পর্কিত তথ্যগুলো সংগ্রহ করে আপনাদের জন্য উপস্থাপন করেছি । আপনাদের যদি আজকের পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন আর যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে লিখার মধ্যে তাহলে সেটাও কমেন্ট বক্সে জানাবেন ।
 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ট্রাসটেডএয়ার্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪