OrdinaryITPostAd

স্বাধীনতা দিবসের রচনা - স্বাধীনতা দিবস রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৪

আপনি কি স্বাধীনতা দিবসের রচনা করছেন ? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যই এই আর্টিকেলে স্বাধীনতা দিবসের রচনা অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে । প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে পড়লেই আপনি স্বাধীনতা দিবসের একটি ৬০০ শব্দের ও একটি ১২০০ শব্দের দুইটি  সুন্দর রচনা পেয়ে যাবেন । চলুন তাহলে রচনা ২টি সম্পকে জেনে নিন ।

স্বাধীনতা দিবসের রচনা - স্বাধীনতা দিবস রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৪

নিচে আপনাদের জন্য প্রথমটি  স্বাধীনতা দিবসের ৬০০ শব্দের রচনা এবং দ্বিতীয়টি স্বাধীনতা দিবসের ১২০০ শব্দের রচনা অনেক সুন্দর করে আলোচনা করা হয়েছে। যেখান থেকে খুব সহজে স্বাধীনতা দিবসের রচনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আর দেরি না করে চলুন তাহলে জেনে নিন আপনার কাঙ্ক্ষিত রচনা সম্পর্কে।

পোস্ট সূচীপত্রঃ


স্বাধীনতা দিবসের রচনা ৬০০শব্দের। স্বাধীনতা দিবস রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৪

এখন আপনাদের জন্য সাধারণ দিবসের রচনা ৬০০ শব্দের লিখে দেয়া হলো । এ রচনা আপনারা যে কোন জায়গায় লিখতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়াই। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক স্বাধীনতা দিবসের রচনা ৬০০ শব্দের ।

ভূমিকাঃ                স্বাধীনতা হীনতাই কে বাঁচিতে চাই ,হে কে, বাঁচিতে চায় ।
                               দাসত্ব শৃংখল বল কে পরিবে পায় হে কে পড়িবে পায় ।
না কেউ দাসত্বের শৃঙ্খল পড়তে চায় না । অধীনতা স্বীকার করতে চায় না । ব্যক্তি জীবনের ইচ্ছেমতো বাধা হীন ভাবে চলার অধিকার কে আমরা বলি ব্যক্তি স্বাধীনতা । আর জাতীয় জীবনে অন্য জাতির অধীনতা থেকে মুক্ত জীবন যাপন করার অধিকার কে বলে জাতীয় স্বাধীনতা ।

বাঙালির জাতীয় জীবনে স্বাধীনতা দিবসঃ বাঙালির জাতীয় জীবনে ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস । ১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়েছিল । আমরা অতীতে ছিলাম বিদেশি শাসক ব্রিটিশের অধীনে । পরে ১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষে ছেড়ে ব্রিটিশ শাসকেরা চলে যায় । জন্ম নেই ভারত ও পাকিস্তান নামে দুটি রাষ্ট্র । পূর্ব বাংলা বর্তমান বাংলাদেশ ছিল পাকিস্তানের অন্তর্গত এবং পূর্ব বাংলার নামকরণ করা হয় পূর্ব পাকিস্তান । পূর্ব পাকি । পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে ছিল এক হাজার মাইলের ব্যবধান । এ ব্যবধান শুধু দূরত্বরই রইল না ব্যবধান কালক্রমে হয়ে উঠল অধিকারের ব্যবধান । 

স্বাধীনতা আন্দোলনের অতীত ইতিহাসঃ তৎকালীন পাকিস্তানের সরকার শুধু পশ্চিম পাকিস্তানের ধনীদের স্বার্থকেই বড় করে দেখলেন । আর নানাভাবে ঠকাতে লাগলেন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণকে । উর্দু ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ঘোষণা দিলেন ১৯৫২ সালে । অর্থ বন্টন রাজনৈতিক অধিকার চাকরি ব্যবসা-বাণিজ্য সর্বক্ষেত্রে পূর্ব পাকিস্তান বঞ্চিত হতে লাগলো ।

পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ এ বঞ্চনা মুখ বুজে সহ্য করেনি । ভাষার জন্য আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করেছে । ১৯৬৯ সালে ব্যাপক গণঅভ্যুত্থান ঘটে । স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন রূপ নিতে থাকে স্বাধীনতার আন্দোলনে । তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের সেনাবাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়ে বাংলাদেশের জনগণের উপর । ১৯৭১ এর ২৫শে মার্চ তৎকালীন পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী আমাদের উপর তীব্র আঘাত হানে । নির্বিচারে চালায় গণহত্যা আর নির্যাতন । 
পূর্ব পাকিস্তান আর পাকিস্তানের অংশ নয় । স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ । প্রতিরোধ সংগ্রাম শুরু হয়ে যায় । ছাত্র জনতার মিলিত সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বিজয়  অর্জিত হয় । ১৯৭১ এর ১৬ই ডিসেম্বর হানাদার বাহিনী পরাজয় বরণ করে । সোভিয়েত ইউনিয়ন সহ পৃথিবীর অনেক রাষ্ট্র আমাদের সমর্থন জানায় । প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের সাহায্যের কথা চির স্মরণীয় ।

২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস উদযাপনঃ ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ও অনেক ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের স্বাধীনতা । ২৬শে মার্চ কে আমরা স্বাধীনতা দিবস রুপে উদযাপন করি । স্মরণ করি শহীদদের পবিত্র স্মৃতি । স্বাধীনতা শহীদদের স্মরণে সাভারে নির্মাণ করা হয়েছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ । স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধের পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয় , আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় । ছাব্বিশে মার্চ স্বাধীন জাতি হিসেবে মাথা তোলার দিন । তাই আমাদের জাতীয় জীবনে এই দিনটির গুরুত্ব ও মর্যাদা অপরিসীম ।

উপসংহারঃ তবে স্বাধীনতা অর্জন করা যেমন কষ্টকর তেমনি তাকে রক্ষা করা তার চেয়ে বেশি কঠিন । শুধু একটি ভূখণ্ড মাত্র নয় স্বাধীনতার মূল তাৎপর্য স্বাধীন ও সমৃদ্ধ জীবন । স্বাধীনতার শহীদদের ত্যাগের কথা স্মরণ রেখে , আমরা সমৃদ্ধ ও সুন্দর দেশ গড়ার লক্ষ্যে অগ্রসর হব-----26 শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস আমাদের এই কথাটাই মনে করিয়ে দেয় ।

স্বাধীনতা দিবসের রচনা ১২০০ শব্দের । স্বাধীনতা দিবস রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৪

স্বাধীনতা দিবসের রচনা ১২০০ শব্দের লিখে দেয়া হলো । এই রচনা আপনারা যে কোন রচনা প্রতিযোগিতা বা যে কোন জায়গায় লিখতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক স্বাধীনতা দিবসের রচনা ১২০০ শব্দের।

ভূমিকাঃ বাঙালি জাতির হাজার বছরের ইতিহাস পরিক্রমায় 1971 সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বিজয় অর্জন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় । পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নৃশংস বর্বরতার মুখে ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ শুরু হয় বাঙালির মুক্তির সংগ্রাম । নয় মাসের দীর্ঘ এ সংগ্রামের সফল পরিণতি ও পূর্ণতা আসে সেই বছরের ডিসেম্বর । এদিন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ৯৩ হাজার সৈন্য নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করলে মুক্তিযুদ্ধের অবসান হয় । পৃথিবীর মানচিত্রে স্থান করে নেয় একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ , যার নাম বাংলাদেশ ।

স্বাধীনতা সংগ্রামে সাধারণ মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়েঃ ১৯৭১ এর ২৫ শে মার্চ রাতে বাংলার ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালি সৈন্য থেকে শুরু করে অগণিত নিরীহ অসহায় মানুষের উপর ঝাপিয়ে পড়েছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনী । মরণাস্ত্র নিয়ে বাঙালি নিধনযোগে মেতে উঠেছিল তারা । বাংলার সবুজ শ্যামল মাটির সিক্ত হয়েছিল নিরস্ত্র বাঙালির লাল রক্তে , নদীর স্বচ্ছ জলধারায় মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছিল রক্তধারা । অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করে ধ্বংস করিতে পরিণত করতে চেয়েছে তারা এ জনপদকে ।  এ  হিংস্রতা , এ বর্বরতা এ অন্যায় আগ্রাসন মুখ বুজে সহ্য করেনি বাংলার মানুষ । যার যা ছিল তাই নিয়েই প্রতিরোধ সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে ছিনিয়ে এনেছিল কাঙ্খিত বিজয় ।

একুশের চেতনায় একাত্তরের স্বাধীনতা সংগ্রামঃ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ হঠাৎ ঘটে যাওয়া কোন ঘটনা নয় । ১৯৪৭ এর পর থেকে একের পর এক আন্দোলনের চূড়ান্ত ফসল হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে বিজয় । । নির্বাচন ৬২ এর সামরিক আইন ও শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট বিরোধী আন্দোলন ৬৬ এর ছয় দফার আন্দোলন ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানেরই চূড়ান্ত পরিণতি ৭১এর স্বাধীনতা সংগ্রাম । অমর একুশে ফেব্রুয়ারীর পথ এসেছিল ১৬ই ডিসেম্বর ।

মুক্তিবাহিনী গঠন ঃ ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের দেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ সাধারণ জনগণকে নিয়ে গঠিত হয়েছিল মুক্তিবাহিনী । পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যেসব বাঙালি সৈন্য ছিল তারা এবং আধা সামরিক বাহিনীর বাঙালি সদস্যরাও তাৎক্ষণিকভাবে মুক্তিবাহিনীর সাথে প্রকাশ করে ।

১৯৭১ সালের 25 শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অতর্কিত হামলা চালায় নিরস্ত্র বাঙালির উপর । তারা নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালায় পিলখানা , রাজারবাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে । মধ্যরাতের পর হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান । বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন । তার স্বাক্ষরিতা ঘোষণা বার্তাটি তৎকালীন ইপিআর এর ট্রান্সমিটারের মাধ্যমে   চট্টগ্রামের প্রেরণ করা হয় । এরপর চট্টগ্রামের স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ২৬ ও ২৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর নামে প্রচারিত হয় স্বাধীনতার ঘোষণা । সারা বাংলায় ছড়িয়ে পড়ে স্বতঃস্ফূর্ত মুক্তি সংগ্রাম ।

মুজিবনগর সরকার গঠনঃ ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল তাজউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে মেহেরপুরের বৈদ্যনাথ তলায় মুজিবনগর বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে তাকে রাষ্ট্রপতি করে গঠন করা হয় মুজিবনগর সরকার । ১৭ই এপ্রিল আনুষ্ঠানিক শপথ গ্রহণের মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু করে অস্থায়ী এ সরকার । এসময় গেরিলা ও সম্মুখ যুদ্ধ চালানোর সুবিধার্থে জেনারেল এম এ জি ওসমানের তত্ত্বাবধানে সমগ্র দেশকে এগারোটি সেক্টরে বিভক্ত করা হয় বাঙ্গালী সংগ্রামের প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তার সরকারের সমর্থন জ্ঞাপন করেন । অত্যাচারিত বাঙ্গালীদের নিরাপদ আশ্রয় দেয়ার জন্য বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত উন্মুক্ত করে দেয়া হয় । সীমান্তবর্তী ট্রেনিং ক্যাম্পগুলোতে মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিংও দেয়া হতো । বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন পাকিস্তানকে সমর্থন করে। অন্যদিকে ভারত সোভিয়েত ইউনিয়ন ও তাদের মৃত দেশগুলো বাংলাদেশের পক্ষে অবস্থান নেয় । ডিসেম্বরের শুরুতে পাকিস্তান ভারতের পশ্চিম অঞ্চলে বিমান হামলা চালালে ভারত সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে এবং মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় বাহিনীর যৌথ গঠিত হয় ।  অবশেষে বাংলাদেশের একাত্তরের 16ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর প্রায় ৯৩ হাজার নিঃশর্ত সমর্পণ করে । এর মধ্য দিয়ে নয় মাসের রক্তক্ষয়ীর যুদ্ধের অবসান হয় এবং স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে ।

বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়ঃ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জিত হয়েছে লাখো শহীদদের রক্ত অগণিত মানুষের চোখের পানি আর কোটি মানুষের আত্মত্যাগের বিনিময়ে । এক কোটি নিরাপরা মানুষ ঘর ছাড়া হয়েছে ৩০ লক্ষ মানুষ শহীদ হয়েছে দুই লক্ষ বাঙ্গালী নারী পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে লাঞ্ছিত হয়েছে। বাংলাদেশের এক শ্রেনীর লোক আর রাজাকার আল বদর আলশামস বাহিনী গঠন করে পাকিস্তানিদের এ নৃশংসতাকে সমর্থন ও মদদ দিয়েছে । শিকার হয়েছেন বাঙালির শিক্ষাবিদ সাহিত্যিক বিজ্ঞানী চিকিৎসক সাংবাদিক আইনজীবী শিল্পী ও রাজনৈতিক চিন্তাবিদ । বাঙালিকে মেধাহীন করার জন্য এভাবেই পরিকল্পিত ও নীল নকশা অনুযায়ী বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয় । ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাত থেকে শুরু করে ১৬ই ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত বুদ্ধিজীবী হত্যাযজ্ঞ চলে ।

উপসংহারঃ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের দীর্ঘ ৯ মাসের প্রতিটি ক্ষণ ছিল চরম আতঙ্ক আর অপরিসীম আশায় উদ্বেলিত। হয়েছিল প্রচন্ড আত্মবিশ্বাস আর গভীর দেশপ্রেমের চেতনায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল মিথ্যার বিরুদ্ধে শাশ্বত সত্যের এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের সংগ্রামের মূর্ত চিত্র।  বিশ্ব ইতিহাসে বাংলাদেশের অভ্যুদয় তাই এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় । 

শেষকথাঃ স্বাধীনতা দিবসের রচনা - স্বাধীনতা দিবস রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৪

আশা করছি পুরো আর্টিকেলটা আপনি খুব ভালোভাবে পড়েছে।  স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকম অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সে সব অনুষ্ঠানে রচনা প্রতিযোগিতা হয়। উপরে রচনাগুলো সংগ্রহ করে আপনি যেকোনো রচনা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। আশা করি আপনি অনেক ভাল ফলাফল পাবেন। 
আমার লেখা আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে বা কোন ভুল ত্রুটি পেয়ে থাকেন তবে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন।  আমার পোস্টগুলো পড়ুন এবং পাশে থাকুন। আপনাদের উৎসাহই আমাদের আরো ভালো ভালো লেখার অনুপ্রেরণা যোগাবে। 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ট্রাসটেডএয়ার্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪