OrdinaryITPostAd

খাঁটি মধু চেনার উপায় ও মধু কখন বিষ হয়

 মধু হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক খাবার। মিস্টি জাতীয় এই খাবারটিকে আল্লাহ অসংখ্য পুষ্টিগুন দ্বারা পরিপূর্ণ করে দিয়েছেন। যতগুলো খাবার এই পৃথিবীতে বিদ্যমান তার পুষ্টিগুন ও উপাদেয়তা বিবেচনা করে যদি কোনো খাবারের তালিকা তৈরি করা করা যায় তাহলে সেই তালিকার সবার উপরের সারিতে থাকবে মধু এতে কোনো সন্দেহ নেই। 

খাঁটি মধু
আপনি কি মধু চিনার উপায় এবং মধূ কখন বিষ হয় এসব বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন ? তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য। আজকে আমরা খাঁটি মধু চেনার উপায় কি ও মধু কখন বিষ হয় এসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক খাঁটি মধু চেনার উপায় কি ও মধু কখন বিষ হয় এসব বিষয় সম্পর্কে । 

পোস্ট সূচীপত্রঃ

মধু সম্পর্কে কিছু কথা । খাঁটি মধু চেনার উপায়

হাদিস কোরআনের আলোকে ও বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত যে পরিমিত পরিমাণে নিয়মিত মধু সেবন করলে অসংখ্য রোগ বালাই থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।  মধু আমাদের দেহে তাপ ও শক্তি যুগিয়ে দেহকে শক্তিশালী ও কর্মক্ষম করে তোলে। মধুর অসংখ্য পুষ্টিগুণ রয়েছে ,সেই সাথে মধুতে রয়েছে ঔষধিগুণ। মধুতে বিদ্যমান গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বহু ভিটামিন, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স অ্যালুমিনিয়াম বিভিন্ন জৈবিক অ্যাসিড প্রভৃতি পুষ্টি উপাদান যা আমাদের শরীরকে সুস্থ, সবল ও শক্তিশালী রাখতে সহায়তা করে। মধু আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে আমাদের বিভিন্ন রোগ বালাই থেকে রক্ষা করে। মধু আমাদের শরীরে মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে ফলে শরীরে ফ্যাট জমতে পারে না এবং ওজন হাস পায় ও শরীর ফিট থাকে।

আরো পড়ুনঃ রাতে মধু খাওয়ার ১০টি উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

সর্বকালেই মধু  সবার কাছে বেশ জনপ্রিয়। ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বহু সম্প্রদায় প্রাকৃতিক ঔষধিগুনে ভরপুর মধুকে বিভিন্ন  চিকিৎসা সেবায় ব্যবহার করতো। তবে বর্তমান সময়ে আসল নকলের এমন ভিড়ে  বাজারে গিয়ে মধু কিনতে ভয় পাই ক্রেতারা। কারন সব মধু দেখতে প্রায় একই রকম, তাই খাঁটি মধু চেনা অতোটাও সহজ নয়।

খাঁটি মধু চেনার উপায়

মধুর অসংখ্য গুনের কথা নতুন করে আর বলার কিছুই নেই।এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল যার জন্মের পর নানী দাদীরা মুখে মধু দেয়নি । মধু একটি তরল, আঠালো,ও মিষ্টি জাতীয় পদার্থ যা মৌমাছি ফুল থেকে পুষ্পরস সংগ্রহ করে মৌচাকে জমা রাখে। প্রাকৃতিক নিয়মে একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মৌমাছি এই পুষ্পরস মধুতে রূপান্তরিত করে এবং মৌচাকে কোষবদ্ধ অবস্থায় জমা রাখে। বাজারে গিয়ে বর্তমানে আমরা যে মধু কিনে নিয়ে আসি সেটা কতটুক খাঁটি তা বোঝা বেশ কঠিন। মধুতে ভেজাল হিসেবে পানি,চিনি এবং আরো অনেক কিছু মেশানো হয় যা মধুর গুণাগুণ নষ্ট করে। কিন্তু আপনি মধু খেয়ে তখনই উপকৃত হবেন যখন আপনি খাঁটি মধু খাবেন। আসুন তাহলে খাঁটি মধু চেনার উপায়টা জেনে নিইঃ

  •  এক গ্লাস পানি নিন, গ্লাসের পানিতে ড্রপ আকারে এক চামচ মধু ঢালতে থাকুন যদি মধু খাঁটি হয় তাহলে পানির সাথে তৎক্ষণাৎ দ্রবীভুত না হয়ে গ্লাসের তলায় ড্রপ আকারে জমা হবে ধীরে ধীরে পানির সাথে দ্রবীভূত হবে আর যদি মধু ভেজাল হয় তাহলে তৎক্ষণাৎ পানির সাথে দ্রবীভূত হয়ে যাবে।  
  • মধুকে ফ্রিজের মধ্যে রেখে দিন, খাটি মধু ফ্রিজের ঠান্ডায় জমবে না, ভেজাল মধু ঠান্ডায় পুরোপুরি না জমলেও পাত্রের তলায় জমাট আকারে বসে পড়বে।


  • একটি কাগজের টুকরায় কয়েকফোটা মধু নিন। তারপর যেখানে পিঁপড়া আছে সেখানে রেখে দিন, পিঁপড়া যদি সেই মধুর ধারে কাছে না ঘেষে তাহলে সেটি আসল মধু।আর পিঁপড়া যদি পছন্দ না করে তবে সেই মধুতে ভেজাল আছে।
  • আঙুলের ডগায় একটু মধু নিন, তারপর দুই বা তিন আঙ্গুল দিয়ে নেড়ে দেখুন খাঁটি মধু অনেক ঘন আর আঠালো হবে আর ভেজাল মধু তুলনামূলকভাবে পাতলা হবে ।
  • সরিষা ফুলের মধু নিন। একটি বক্সে করে ফ্রিজে বা সাধারণ তাপমাত্রায় যেকোনো জায়গায় রাখুন। কয়েকদিন পর খেয়াল করুন যদি মধুটি জমে যায় তাহলে সেই মধু খাঁটি আর যদি না জমে তাহলে সেই মধুতে ভেজাল আছে। (বিঃদ্রঃ অন্য যেকোনো মধু ফ্রিজে রাখলে ফ্রিজের ঠান্ডায় যদি জমে যায় তাহলে সেটা ভেজাল মধু আর যদি না জমে তাহলে সেটা খাঁটি মধু। সরিষার মধুর ক্ষেত্রে বিষয়টা ব্যতিক্রম।)
  • মধুর মধ্যে সামান্য পানি ও কয়েক ফোঁটা ভিনেগার দিন যদি মধুর মধ্যে ফেনা সৃষ্টি হয় তাহলে সেটা ভেজাল মধু। আর খাঁটি মধুতে কোন ফেনা সৃষ্টি হবে না।
  • একটি ব্লটিং পেপার নিন। ব্লটিং পেপারে কয়েক ফোঁটা মধু দিন, মধু যদি খাঁটি হয় তাহলে ব্লটিং পেপার শোষণ করতে পারবেনা আর মধু যদি ভেজাল হয় তাহলে ব্লটিং পেপার আদ্র হয়ে যাবে। 
  • অল্প কিছু তুলা নিন, তুলার একটি কোনা মধুতে ভিজিয়ে গ্যাস লাইট বা মোমবাতির আগুনের সামনে ভেজা অংশটুক  ধরুন। মধুতে ভেজা অংশটুকুতে যদি আগুন ধরে যায় তাহলে বুঝতে হবে সেটা খাঁটি মধু। আর যদি আগুন না ধরে তাহলে বুঝতে হবে সেটি ভেজাল মধু, সেই মধুতে পানি মেশানো আছে।
  • খাঁটি মধু দেখেই অনেকটা বোঝা যাবে। খাঁটি মধু হবে ঘন, মিষ্টি সুগন্ধিযুক্ত এবং কোন ফেনা থাকবে না। ভেজাল মধু হবে পাতলা, টক গন্ধযুক্ত এবং সেই মধুতে থানা থাকবে।
  • আবার অনেক জায়গায় দেখা যায় ফেরিওয়ালারা বালতিতে করে মধু বিক্রি করে বেড়ায়। এসব মধুতে তো ধুলো, বালি, ময়লা, জীবানু থাকেই আবার অধিকাংশ ফেরিওয়ালার মধু ভেজাল। এসব মধু নেয়া থেকে বিরত থাকুন। ভালোভাবে দেখে বুঝে খাঁটি মধু কিনুন।

খাঁটি মধু কেন খাবেন । খাঁটি মধু চেনার উপায়

মধু আমাদের নিত্যদিনের অতীব প্রয়োজনীয় মিস্টিজাতীয় প্রাকৃতিক একটি খাবার। খাঁটি মধু খেয়ে আমরা অনেক উপকৃত হই। কিন্তু ভেজাল মধু আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর। খাঁটি মধু খেয়ে আপনি কেন উপকৃত হবেন আর ভেজাল মধু কেন আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকর চলুন এই বিষয়টা জেনে নিই।

খাঁটি মধু অসংখ্য পুষ্টিগুণ ও ঔষধিগুনে ভরপুর। খাঁটি মধুর প্রধান উপাদান হচ্ছে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ। এছাড়াও বিভিন্ন রকম ভিটামিন (যেমন-ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি,ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে,ভিটামিন-ই প্রভৃতি), জৈবিক এ্যাসিড, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স, অ্যালুমিনিয়াম,বোরন,ক্রোমিয়াম, কপার, লেড, জিংক প্রভৃতি খাঁটি মধুতে বিদ্যমান। যা শরীরকে সুস্থ, সবল ও রোগমুক্ত করে। খাঁটি মধু আমাদের শরীরকে গরম রাখে, কারণ মধু শরীরে তাপ ও শক্তি উৎপন্ন করে। খাঁটি মধু এ্যান্টিসেপটিক  এবং রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরিতেও সাহায্য করে। খাঁটি মধুতে আরো রয়েছে এন্টিবায়োটিক, হরমোনস, এসিটাইল কোলিন প্রভৃতি। খাঁটি মধুতে প্রাকৃতিকভাবে এসব পুষ্টিউপাদান বিদ্যমান থাকে। 
অন্যদিকে ভেজাল মধুতে পানি, চিনি ও অন্যান্য কেমিক্যাল মেশানো হয় এবং তারপর বাজারজাত করা হয়। যা আমাদের শরীরকে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। হয়তো প্রতিনিয়ত না জেনে ভেজাল মধু খাওয়ার জন্য এমন শারীরিক সমস্যায় পড়ে গেলেন যেটা থেকে বের হয়ে আসা অনেক মুশকিল হয়ে যাবে, তাই সাবধানতা অবলম্বন আমাদের সবার প্রয়োজন। 

কাজেই বুঝতেই পারছেন যে, খাঁটি মধু খাওয়া আপনার শরীরের কতটা উপকার সাধন করে। আর বাজারে গিয়ে খাঁটি আর ভেজালের বিভ্রান্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনার খাঁটি মধু চিনার উপায় সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকা অবশ্যই দরকার। 

মধু কখন বিষ হয় 

মধু আল্লাহ প্রদত্ত একটি বিশেষ নেয়ামত। প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান রয়েছে মধুতে। মধু এত পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ একটি খাবার যে এর গুণের কথা বলে শেষ করা যায় না। এই মধু  একটি অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সম্পন্ন ও ঔষধি গুনসম্পন্ন মিষ্টি জাতীয় খাবার। মধুতে ফ্যাট বা কোলেস্টেরল কোনটাই নেই। মধুতে  আছে গ্লুকোজ ফ্রুকটজ, বিভিন্ন ভিটামিন, জৈবিক এসিড, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স প্রভৃতিসহ আরো নানারকম পুষ্টি উপাদান  যা আমাদের শরীরের জন্য অতীব উপকারী। কিন্তু এই এত পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ মধু কখন বা কেন বিষে পরিণত হয়। হ্যাঁ এত গুনাগুন সম্পন্ন মধু বিষে পরিণত হতে পারে। মধু সংরক্ষণ ও  ব্যবহার বিধির অজ্ঞতার কারণেই মধু বিষে পরিণত হয়। তাহলে চলুন জেনে নিয়ে মধু কিভাবে সংরক্ষণ ও ব্যবহার করলে সেটা নষ্ট হয়ে যায় এবং বিষ হয়ে যায়। 

মৌমাছির পাকতন্ত্র নষ্ট হলে কিংবা মৌমাছি যে ফুল  থেকে মধুর সংগ্রহ করছে সেই ফুলের বাগানের পারিপার্শ্বিক পরিবেশ নষ্ট হলে মধু নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু এই সব ঘটনার সম্ভাবনা অনেক কম। এ ধরনের ঘটনা হয় না বললেই চলে। 

সংরক্ষণের নিয়ম না জানলে । মধু কখন বিষ হয়

মধু সংরক্ষণের একটি বিশেষ পদ্ধতি আছে। মধু সঠিকভাবে সংরক্ষণ না করলে সেটা নষ্ট হয়ে যায় এবং বিষে পরিণত হয়। তাই আমাদের মধু সংরক্ষণের নিয়মটি জানতে হবে এবং সেই নিয়ম অনুযায়ী মধু সংরক্ষণ করতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নিই মধুর সংরক্ষণের নিয়মঃ
  •  মধু কিনে নিয়ে আসার পর সেটি একটি পরিষ্কার জারে সংরক্ষণ করতে হবে। জারে মধু ঢালার আগে জারটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে যাতে কোন ধুলাবালি বা অন্য কোন ময়লা না থাকে।তারপরে সেই জারের পানিটা ভালোভাবে শুকিয়ে নিতে হবে । একবিন্দুও যাতে পানি না থাকে জারে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। তারপর তাতে মধু ঢেলে রাখুন। যদি বিন্দু পরিমাণও ধুলাবালি ময়লা কিংবা পানি থাকে তাহলে সেই মধু নষ্ট হয়ে যাবে বা বিষে পরিণত হবে। 

মধু ব্যবহারের নিয়ম না জানলে। মধু কখন বিষ হয়

ব্যবহারের নিয়ম না জানলেও মধু মধু নষ্ট হয়ে যায় এবং সব গুনাগুন নষ্ট হয়ে সেটা বিষে পরিণত হয়। মধুর সবগুলো গুনাগুন পুরোপুরি আমাদের পেতে হলে মধু ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আগে আমাদের জানতে হবে। তাহলে মধু নষ্ট হওয়ার বা মধু বিষয়ে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা থাকবে না। মধু ব্যবহারের সঠিক নিয়মঃ
  •  মধু সরাসরি আগুনের তাপে জাল দিয়ে গরম করলে বা ফুটালে  মধুর সব পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায় এবং সেটা বিষে পরিণত হয়। 
  • মধুর জারে বা বোতলে অপরিষ্কার হাত বা আঙ্গুল এবং  অপরিষ্কার চামচ ডুবিয়ে নিয়ে মধু খেলে মধু নষ্ট হয়ে যায় কিংবা বিষ হয়ে যায়। তাই পরিষ্কার হাতে বোতল বা জার থেকে ঢেলে নিয়ে খেতে হবে। তা না হলে মধু নষ্ট হবে বা বিষে পরিণত হবে। 
  • ফুটন্ত গরম পানি বা ফুটন্ত গরম দুধে মধু মিশিয়ে খেলে মধু তার সকল গুনাগুন হারায় এবং সেটা বিষে পরিণত হয় । সেই মধু খেয়ে আপনার শরীরের কোন উপকার হবেই না বরং শরীর আরো ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

শেষকথা ।

পুষ্টিগুনে ভরপুর মধু খাবার উপকারিতা অফুরন্ত সেটা আমরা সকলেই জানি। কিন্তু সেই মধু খেয়ে আপনি তখনই উপকৃত হতে পারবেন যখন সেই মধুটি খাঁটি হবে। তাই বাজার থেকে মধু কিনার আগে খাঁটি মধু চেনার উপায় জেনে নিন। কারণ ভেজাল মধু খেয়ে আপনি তো কোন ভাবে উপকৃত হতে পারবেন  না বরং  আপনার শরীরে আরো জটিলতা দেখা দিতে পারে। খাঁটি মধু চেনার উপায় যদি আপনার জানা থাকে তাহলে মধুর শতভাগ উপকারিতা আপনি নিঃসন্দেহে গ্রহণ করতে পারবেন।   ভেজাল মধুতে  যেসব উপাদান মিশানো  থাকে, সেগুলো আপনার শরীরের মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে।  তাই খাঁটি মধু খান এবং নিজেকে ও পরিবারের সবাইকে রোগ বালাইমুক্ত, সুস্থ, সবল ও শক্তিশালী রাখুন। 

যতটুকু পেরেছি আপনাদের জন্য তথ্যগুলো সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি, যাতে আপনারা শত শত ভেজালের ভিড়ে  খাঁটি মধু কিনে উপকৃত হতে পারেন। যদি আমার লেখাদ্বারা আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন কিংবা আমার লেখায় কোন ভুলত্রুটি পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে এসে জানাবেন। 









এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ট্রাসটেডএয়ার্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪